Image

সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে রাসায়নিকে পাকানো ১২০০০ কেজি গোবিন্দভোগ আম ধ্বংস

মাসুদ পারভেজ: অতিরিক্ত মুনাফার লোভে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই অপরিপক্ক আম ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বাজারজাতের তৎপরতা শুরু করেছে অসাধু চক্র। মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর রাসায়নিকে পাকানো হচ্ছে এসব আম। জনস্বার্থে অসাধু ব্যবসায়ীদের রুখতে মাঠে নেমেছে প্রশাসন। মঙ্গলবার রাতে ও বুধবার সকালে পৃথক অভিযানে জব্দকৃত বিষাক্ত কেমিক্যালে পাকানো প্রায় ১২ হাজার কোজি আম জব্দ করে জনসম্মুখে ধ্বংস করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কালিগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ আজাহার আলী জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ৩০ এপ্রিল (মঙ্গলবার) দিবাগত রাত সাড়ে ১০ টার দিকে কালীবাড়ি বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার প্রাক্কালে প্রায় ৯ হাজার কেজি গোবিন্দভোগ আম জব্দ করা হয়। তবে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান শুরুর পূর্বে মালিকপক্ষ পালিয়ে যাওয়ায় তাদের আটক করা সম্ভব হয়নি। আমগুলো অপুষ্ট ও কেমিক্যালে পাকানো বলে নিশ্চিত হয়ে সেগুলো জনসম্মুখে গাড়ির চাকায় পিষ্ট করে ধ্বংস করা হয়।
পৃথক অভিযানে উপজেলার নলতা এলাকা থেকে কেমিক্যালে পাকানো ৩০০০ কেজি অপরিপক্ক আম জব্দ করার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপংকর দাশের উপস্থিতিতে সেগুলো বুধবার (১ মে) সকালে উপজেলা পরিষদ চত্ত¡রে বিনষ্ট করা হয়।

এর আগে গত ২৭ এপ্রিল কালিগঞ্জের কৃষ্ণনগর বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে কেমিক্যালে পাকানো ৪০০ কেজি অপরিপক্ক আম ধ্বংস করা হয়।

গত ২৮ এপ্রিল সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সাতক্ষীরা এর উপপরিচালক এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান, সাতক্ষীরা জেলায় এ বছর আমের মুকুল দেরীতে এসেছে। এখন পর্যন্ত জেলার কোথাও গোবিন্দভোগ,হিমসাগর ও ল্যাংড়া আম পরিপক্ক অবস্থায় উপনীত হয়নি। জেলা প্রশাসন ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট সকলকে নিয়ে সভা করে আম সংগ্রহের ক্যালেন্ডার প্রকাশ করবে। সে মোতাবেক গাছ থেকে আম সংগ্রহ ও বাজারজাত করতে হবে। অসদুপায় অবলম্বনে পাকানো অপরিপক্ক আম খাদ্য হিসেবে গ্রহণে ঝুঁকি রয়েছে জানিয়ে সবাইকে সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ জানানো হয়েছে। অসদুপায় উপায় অবলম্বনে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করা হবে বলে ওই বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।ভ

অতিরিক্ত মুনাফার লোভে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই অপরিপক্ক আম ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বাজারজাতের তৎপরতা শুরু করেছে অসাধু চক্র। মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর রাসায়নিকে পাকানো হচ্ছে এসব আম। জনস্বার্থে অসাধু ব্যবসায়ীদের রুখতে মাঠে নেমেছে প্রশাসন। বিষাক্ত ক্যামিকেলে পাকানো প্রায় ৯ হাজার কোজি আম ট্রাকে করে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার সময় জব্দ করে জনসম্মুখে ধ্বংস করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে উপজেলার চাম্পাফুল কালীবাড়ি এলাকায় ওই আম জব্দের পর গাড়ির চাকায় পিষ্ট করে ধ্বংস করা হয়।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কালিগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ আজাহার আলী জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১০ টার দিকে কালীবাড়ি বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার প্রাক্কালে প্রায় ৯ হাজার কেজি গোবিন্দভোগ আম জব্দ করা হয়। তবে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান শুরুর পূর্বে মালিকপক্ষ পালিয়ে যাওয়ায় তাদের আটক করা সম্ভব হয়নি। আমগুলো অপুষ্ট ও ক্যামিকেলে পাকানো বলে নিশ্চিত হয়ে সেগুলো জনসম্মুখে ধ্বংস করা হয়। এর আগে গত ২৭ এপ্রিল কালিগঞ্জের কৃষ্ণনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৪০০ কেজি অপরিপক্ক আম ধ্বংস করা হয়।

গত ২৮ এপ্রিল সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও সাতক্ষীরার উপপরিচালক এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান, সাতক্ষীরা জেলায় এ বছর আমের মুকুল দেরীতে এসেছে। এখন পর্যন্ত জেলার কোথাও গোবিন্দভোগ/হিমসাগর/ল্যাংড়া আম পরিপক্ক অবস্থায় উপনীত হয়নি। জেলা প্রশাসন ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট সকলকে নিয়ে সভা করে আম সংগ্রহের ক্যালেন্ডার প্রকাশ করবে। সে মোতাবেক গাছ থেকে আম সংগ্রহ ও বাজারজাত করতে হবে। অসদুপায় অবলম্বনে পাকানো অপরিপক্ক আম খাদ্য হিসেবে গ্রহণে ঝুঁকি রয়েছে জানিয়ে সবাইকে সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ জানানো হয়েছে। অসদুপায় উপায় অবলম্বনে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করা হবে বলে ওই বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।